Basanti puja বাসন্তী দুর্গাপুজো
বাঙালীর আদি দুর্গাপুজো বাসন্তীপুজো –মারকন্ডেয় পুরাণ মতে চিত্রবংশীয় রাজা সুরথ, সমাধি নামক বৈশ্যের সাথে মিলিত হয়ে বসন্তকালে চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষে ঋষি...
বাঙালীর আদি দুর্গাপুজো বাসন্তীপুজো –মারকন্ডেয় পুরাণ মতে চিত্রবংশীয় রাজা সুরথ, সমাধি নামক বৈশ্যের সাথে মিলিত হয়ে বসন্তকালে চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষে ঋষি...
হিমালয়ান ড্রাইভ ৯ শুরু পয়লা এপ্রিল ট্যুরিজিমের অর্থটা এখন আগের থেকে বেশ অনেকটাই বদলে গেছে। বিভিন্নপ্রকার ট্যুরিজিমের মধ্যে জেনারেশন ওয়াইয়ের...
সম্প্রতি শহর কলকাতা সাক্ষী রইল অভিনব এক শিল্প প্রদর্শনীর। কলকাতার বেহালায় অনুষ্ঠিত হলো তিনদিনব্যাপী শিল্প উৎসব 'বেহালা আর্ট ফেস্ট, সিসন...
শান্তিনিকেতনের পৌষমেলার কথা আমরা সবাই জানি কিন্তু এই ডিসেম্বরের শুরুতেই বিশ্বভারতীরকলাভবনের ছাত্রছাত্রীদের শিল্পভাবনা নিয়ে হয় নন্দনমেলা। কলাভবন ক্যাম্পাসের ভিতরেই প্রতিবছর ১এবং ২ ডিসেম্বর ছাত্রছাত্রীদের অভাবনীয় নান্দনিক শিল্পভাবনা প্রদর্শিত হয় এই নন্দন মেলায়। প্রখ্যাত ভারতীয় চিত্রশিল্পী নন্দলাল বসু জন্মগ্রহন করেন ১৮৮২ সালের ৩রা ডিসেম্বর। ১৯২২ সালেশানিতনিকেতনের কলাভবনের প্রধান হিসেবে তিনি নিযুক্ত হন। সেই নন্দলাল বসুর জন্মদিন পালনউপলক্ষ্যেই বিশ্বভারতীর কলাভবন চত্বরে এই নন্দনমেলা আয়োজিত হয়। সুক্ষ শিল্পভাবনার সঙ্গে প্রযুক্তির মেলবন্ধন এবং শিল্পের নান্দনিকতা বজায় রেখে কলাভবনেরছাত্রছাত্রীদের সৃষ্টি যেন এক অন্য মাত্রা এনে দেয় এই মেলায়। নানান ধরনের পেন্টিং, রেখাচিত্র, ইনস্টলেশন আর্ট, সেরামিকসের গয়না, আসবাব ঘর সাজানোর জিনিস সবকিছুই থাকে এই নন্দন মেলায়। ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহের এই দুদিন মেলাকে ঘিরেবেশ জমজমাট হয়ে ওঠে কলাভবন চত্বর l
‘আমি বকুলবাগানের এই পুজো মণ্ডপকে ভিনসেন্ট ভ্যানগগের সেই একটা ফ্রেম বানিয়েছি যেখানে একদিকে ইঁট, কাঠ, পাথরের শহুরে জীবন আর তারই...
উল্টোরথে প্রথমদেখার ক্যামেরা গিয়ে পৌঁছালো মহিষাদলে । কলকাতা থেকে মহিষাদল প্রায় ১১০ কিলোমিটার। বাসে এলে ধর্মতলার এসপ্ল্যানেড থেকে দীঘা হলদিয়াগামী...
দুর্গাপুজোর হাতে গোনা আর ৯৫ দিন। কলকাতার কুমোরটুলির ব্যস্ততাও তুঙ্গে। রথের দিন দুর্গার কাঠামো পুজোর রীতি থাকলেও কুমোরটুলির শিল্পীদের তৈরী...
সময়ের সাথে মানুষের পছন্দ, ভালোলাগার বিষয়বস্তুগুলোও যেন বদলে যায়। একটা সময় ছিল মানুষ যখন তার নিজের মুখের ছবি আঁকিয়ে রাখতে...
আনন্দের শহর কলকাতা তাই তার আরেক নাম ‘সিটি অফ জয়’। আর সেই কলকাতারই বুকে হোলির কয়েকদিন আগেই উঠে আসে একটুকরো...
লেখা - অর্পিতা দে চিৎপুর রবীন্দ্রসরণীর ট্রামলাইন ধরে এগোলেই যে রাস্তাটা নাখোদা মসজিদের সামনে দিয়ে এম জি রোডের দিকে গেছে...